Bangla Jokes | Bangla Koutuk | Bangla Funny Jokes | BD Jokes | Jokes Bangla
একজন ভারতীয়, একজন বাংলাদেশী আর একজন ফিলিস্তিনী সৌদি আরবে একই কোম্পানীতে চাকুরি করে। দীর্ঘ দিন ধরে চাকুরি করার ফলে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। ইংরেজি নববর্ষ অর্থাৎ থার্স্টিফার্স্ট নাইটে তারা একসঙ্গে মদ খেয়ে রাস্তায় মাতলামি করার সময় সৌদি পুলিশ হাতে ধরা খেল।
সৌদি আরবের ইসলামী
শরিয়া
আইন
অনুযায়ী মদ
খাওয়া
নিষিদ্ধ আর
মদ
খেয়ে
ধরা
পরলে
শাস্তি
১০০
দোররা। কিন্তু যেহেতু
তারা
ইংরেজি
নববর্ষ
পালন
করতে
গিয়ে
মদ
খেয়েছে,
আর যেহেতু
এটা
পশ্চিমা তথা
মার্কিন সংস্কৃতি আর
আমেরিকা যেহেতু
সৌদি
আরবের
ঘনিষ্ঠ
বন্ধু সেহেতু
তাদের
শাস্তি
কিছুটা
কমিয়ে
২০টা
করে দোররা
মারার
রায়
হল। দোররা
মারার
আগে
প্রত্যেককে একটা
করে
ইচ্ছা
পূরণ
করারও
সুযোগ
দেয়া
হল।
এবার শাস্তি কার্যকর করার পালা। জল্লাদ
দোররা
মারার
জন্য
প্রস্তুত। প্রথমে ফিলিস্তিনী ব্যক্তিকে ডাকা
হল। দোররা মারার
আগে
তার
ইচ্ছা
জিজ্ঞাসা করা
হল। সে
একটু
চিন্তা
করে
বলল,
আমার
পিঠে
একটা
বালিশ
বেঁধে
দেন।
তার পিঠে একটা বালিশ বেঁধে জল্লাদ দোররা মারা শুরু করল। দশটা দোররা মারতেই বালিশ ফেটে সব তুলা ছড়িয়ে পরল। ফলে বাকি দশটা দোররার বারি তার পিঠেই পরল। দশটা দোররার বারি খেয়ে ফিলিস্তিনীটা মরার মত পরে রইল।
তার পিঠে একটা বালিশ বেঁধে জল্লাদ দোররা মারা শুরু করল। দশটা দোররা মারতেই বালিশ ফেটে সব তুলা ছড়িয়ে পরল। ফলে বাকি দশটা দোররার বারি তার পিঠেই পরল। দশটা দোররার বারি খেয়ে ফিলিস্তিনীটা মরার মত পরে রইল।
এবার বাংলাদেশীকে ডাকা
হল। দোররা
মারার
আগে
তার
ইচ্ছা
জিজ্ঞাসা করা
হল। সে
মনে
মনে
ভাবল
যেহেতু
দশটা
দোররা
মারার
পর
বালিশ
ফেটে গিয়েছিল
তাই
দুইটা
বালিশ
বাঁধলে
আমার
পিঠে
একটাও
দোররার
বারি
পরবেনা। এটা
চিন্তা
করে
সে
বলল,
আমার
পিঠে
দুটা
বালিশ
বেঁধে
দেন। এবার তার
পিঠে
দুটা
বালিশ
বেঁধে
জল্লাদ
দোররা
মারা
শুরু
করল। বিশ নম্বর
দোররা
মারার
আগ
পর্যন্ত বালিশ
ফাটল
না। বাংলাদেশী ব্যক্তিটি হাঁফ
ছেড়ে
বাঁচল।
এবার ভারতীয়কে ডাকা
হল। দোররা মারার
আগে
তার
ইচ্ছা
জিজ্ঞাসা করা
হল। সে
খুব
দ্রুত
জল্লাদকে বলল,
ঐ
বাংলাদেশীটাকেই আমার
পিঠে
বেঁধে
দেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন