মোল্লা নাসিরুদ্দিন হোজ্জা
একদিন
ব্যবসায়িক কাজে
শহরে
গেছে। সাড়া
দিন
ছোটাছুটির পর
সরাইখানার গোসলখানায় গোসল
করতে
গেল। তার
পরনে
মলিন
পোষাক
দেখে
গোসলখানার সরদার
একটা
ছেঁড়া-ময়লা গামছা আর
আধখানা
সাবান
অবহেলায় ছুঁড়ে
দিল
তার
দিকে।
পরের দিন মোল্লা নাসিরুদ্দিন হোজ্জা আবার গেল গোসলখানায়। এবার গোসলখানার সরদার তাকে রাজা-বাদশার মত খাতির শুরু করল। সাড়া শরীর ভাল মত দলাই-মলাই ও সাবান দিয়ে পরিস্কার করে দিল। তারপর বখশিশের জন্য হাত পাতল।
এবার নাসিরুদ্দিন তাকে একটা মাত্র তামার মুদ্রা দিয়ে বলল, 'এটা আসলে গতকালকের বখশিশ। আর আজকেরটা তো গতকালই দিয়েছি।'
নাসিরুদ্দিন এমন ভাব করল
যেন
কিছুই
হয়নি।
বরং
যাওয়ার
সময়
তাকে
বেশ
মোটা
অংকের
বখশিশ
দিয়ে
গেল।
গোসলখানার সরদার ভাবল, জবর
ব্যাপার তো!
খাতির
না
করেই
যদি
এমন
বখশিশ
পাওয়া
যায়
তাহলে
খাতির
করলে
না
জানি
কত
বখশিশ
পাওয়া
যায়।
পরের দিন মোল্লা নাসিরুদ্দিন হোজ্জা আবার গেল গোসলখানায়। এবার গোসলখানার সরদার তাকে রাজা-বাদশার মত খাতির শুরু করল। সাড়া শরীর ভাল মত দলাই-মলাই ও সাবান দিয়ে পরিস্কার করে দিল। তারপর বখশিশের জন্য হাত পাতল।
এবার নাসিরুদ্দিন তাকে একটা মাত্র তামার মুদ্রা দিয়ে বলল, 'এটা আসলে গতকালকের বখশিশ। আর আজকেরটা তো গতকালই দিয়েছি।'
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন