কথায় আছে না চোরে চোরের চাচাত ভাই? এবার সেই কৌতুক বলব।
দুই বন্ধু। বাড়ি পাশাপাশি জেলায়। তারা দুটি ভিন্ন দলের রাজনীতি করে।
যাই হোক। ভুমিকা ছেড়ে আসল কথায় আসা যাক।
এক বন্ধু নির্বাচনের সময় দুই হাতে টাকা খরচ করে এমপি নির্বাচিত হলেও দল ক্ষমতায় যেতে পারেনি। হাতের অবস্থা মোটেই ভাল না। তাই সে গেলো অপর বন্ধুর বাড়িতে কিছু ধার-কর্য করার আসায়।
কিন্তু একি? বন্ধুর বাড়ির সামনে গিয়ে তো সে প্রথমে চিনতেই পারেনি না যে এটা তার বন্ধুর বাড়ি। ছোট খাটো একটা দোতলা বাড়ির জায়গায় এখন দাঁড়িয়ে আছে আলিশান এক দালান। ভিতরে ঢুকে তো চোখ ছানাবড়া। দামি টাইলস্ আর কার্পেট আর দামি দামি ফার্নিচার ও শো-পিস দিয়ে মোড়ানো গোটা বাড়ি।
"এত অল্প সময়ে এত কিছু কিভাবে সম্ভব?" প্রথম বন্ধু জিজ্ঞাসা না করে পারলো না।
দ্বিতীয় বন্ধু বলল, "আমার দল ক্ষমতায়, দোস্ত।"
প্রথম বন্ধু, "সেটা তো জানি। কিন্তু এতো টাকা কিভাবে পেলে?"
দ্বিতীয় বন্ধু, "চলো, তোমাকে দেখায়।" এই বলে সে প্রথম বন্ধুকে আশ্চর্য করে একটা পাঁজেরো গাড়ি বের করল।
যাই হোক দ্বিতীয় বন্ধু প্রথম বন্ধুকে নিয়ে গেল এক নদীর ধারে। তারপর জিজ্ঞাসা করল, "এখানে কোন ব্রিজ দেখতে পাচ্ছো?"
প্রথম বন্ধু, "হ্যাঁ, পাচ্ছি।"
দ্বিতীয় বন্ধু, "এই ছোটখাটো সংর্কীর্ণ ব্রিজটার জায়গায় অনেক চওড়া একটা উন্নত বিজ্র হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমি তার অর্ধেক টাকাই মেরে দিয়েছি।"
অনেক দিন পর। দ্বিতীয় বন্ধু গেল প্রথম বন্ধুর বাড়ি। তখন প্রথম বন্ধুর দল ক্ষমতায়।
এবার দ্বিতীয় বন্ধুর আশ্চর্য হওয়ার পালা। একি আগের একতলা বাাড়ির জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে বিশাল এক প্রাসাদ। আর ভিতরে ঢুকে তো তার অজ্ঞান হওয়ার দশা। ইটালিয়ান মার্বেলের মেঝে ইরানি কার্পেট দিয়ে মোড়া। সিড়ির গুলো রেলিং গুলোতে মুক্তা খচিত। লিমোজিন, মার্সিডিজ বেঞ্জ সহ একাধিক গাড়ি পার্কিং এরিয়ায়।
এবার দ্বিতীয় বন্ধু জিজ্ঞাসা না করে পারলো না। "এত কিছু কিভাবে করলে, দোস্ত?"
প্রথম বন্ধু, "চলো, তোমাকে দেখায়।" এই বলে তাকে গাড়িতে করে একটা বিশাল এক নদীর ধারে নিয়ে গেল।
তারপর জিজ্ঞাসা করল, "এখানে কোন ব্রিজ দেখতে পাচ্ছো?"
দ্বিতীয় বন্ধু, "কোথায় ব্রিজ? আমি তো কোন ব্রিজই দেখতে পাচ্ছি না। "
প্রথম বন্ধু, "তুমি ঠিকই বলেছো। এখানে কোন ব্রিজ নেই। কিন্তু এ নদীর উপর বিশাল এক ব্রিজ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই ব্রিজের পুরো টাকাই আমি মেরে দিয়েছি।"
দুই বন্ধু। বাড়ি পাশাপাশি জেলায়। তারা দুটি ভিন্ন দলের রাজনীতি করে।
যাই হোক। ভুমিকা ছেড়ে আসল কথায় আসা যাক।
এক বন্ধু নির্বাচনের সময় দুই হাতে টাকা খরচ করে এমপি নির্বাচিত হলেও দল ক্ষমতায় যেতে পারেনি। হাতের অবস্থা মোটেই ভাল না। তাই সে গেলো অপর বন্ধুর বাড়িতে কিছু ধার-কর্য করার আসায়।
কিন্তু একি? বন্ধুর বাড়ির সামনে গিয়ে তো সে প্রথমে চিনতেই পারেনি না যে এটা তার বন্ধুর বাড়ি। ছোট খাটো একটা দোতলা বাড়ির জায়গায় এখন দাঁড়িয়ে আছে আলিশান এক দালান। ভিতরে ঢুকে তো চোখ ছানাবড়া। দামি টাইলস্ আর কার্পেট আর দামি দামি ফার্নিচার ও শো-পিস দিয়ে মোড়ানো গোটা বাড়ি।
"এত অল্প সময়ে এত কিছু কিভাবে সম্ভব?" প্রথম বন্ধু জিজ্ঞাসা না করে পারলো না।
দ্বিতীয় বন্ধু বলল, "আমার দল ক্ষমতায়, দোস্ত।"
প্রথম বন্ধু, "সেটা তো জানি। কিন্তু এতো টাকা কিভাবে পেলে?"
দ্বিতীয় বন্ধু, "চলো, তোমাকে দেখায়।" এই বলে সে প্রথম বন্ধুকে আশ্চর্য করে একটা পাঁজেরো গাড়ি বের করল।
যাই হোক দ্বিতীয় বন্ধু প্রথম বন্ধুকে নিয়ে গেল এক নদীর ধারে। তারপর জিজ্ঞাসা করল, "এখানে কোন ব্রিজ দেখতে পাচ্ছো?"
প্রথম বন্ধু, "হ্যাঁ, পাচ্ছি।"
দ্বিতীয় বন্ধু, "এই ছোটখাটো সংর্কীর্ণ ব্রিজটার জায়গায় অনেক চওড়া একটা উন্নত বিজ্র হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমি তার অর্ধেক টাকাই মেরে দিয়েছি।"
অনেক দিন পর। দ্বিতীয় বন্ধু গেল প্রথম বন্ধুর বাড়ি। তখন প্রথম বন্ধুর দল ক্ষমতায়।
এবার দ্বিতীয় বন্ধুর আশ্চর্য হওয়ার পালা। একি আগের একতলা বাাড়ির জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে বিশাল এক প্রাসাদ। আর ভিতরে ঢুকে তো তার অজ্ঞান হওয়ার দশা। ইটালিয়ান মার্বেলের মেঝে ইরানি কার্পেট দিয়ে মোড়া। সিড়ির গুলো রেলিং গুলোতে মুক্তা খচিত। লিমোজিন, মার্সিডিজ বেঞ্জ সহ একাধিক গাড়ি পার্কিং এরিয়ায়।
এবার দ্বিতীয় বন্ধু জিজ্ঞাসা না করে পারলো না। "এত কিছু কিভাবে করলে, দোস্ত?"
প্রথম বন্ধু, "চলো, তোমাকে দেখায়।" এই বলে তাকে গাড়িতে করে একটা বিশাল এক নদীর ধারে নিয়ে গেল।
তারপর জিজ্ঞাসা করল, "এখানে কোন ব্রিজ দেখতে পাচ্ছো?"
দ্বিতীয় বন্ধু, "কোথায় ব্রিজ? আমি তো কোন ব্রিজই দেখতে পাচ্ছি না। "
প্রথম বন্ধু, "তুমি ঠিকই বলেছো। এখানে কোন ব্রিজ নেই। কিন্তু এ নদীর উপর বিশাল এক ব্রিজ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই ব্রিজের পুরো টাকাই আমি মেরে দিয়েছি।"